+88 017 3047 6861 [email protected]
Select Page

কস্তুরী প্লাস

 

প্রতি ৫ মিলিতে আছে-

বিল্ব বা বেল                                 ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

শ্যোনাক                                     ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

গনিয়ারী                                      ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

শালপর্ণী                                      ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

চাকুলে                                        ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

কন্টিকারী                                     ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

গোক্ষুর                                        ২৮.৫৮ মিলিগ্রাম

রক্তচিতা                                      ৮৫.৭৩ মিলিগ্রাম

কুড়                                            ৯১.৪৫ মিলিগ্রাম

গুড়ুচী                                          ০.১১ মিলিগ্রাম

বিড়ঙ্গ                                          ১১.৪৩ মিলিগ্রাম

মঞ্জিষ্ঠা                                         ১১.৪৩ মিলিগ্রাম

যষ্ঠিমধু                                         ১১.৪৩ মিলিগ্রাম

পুনর্ণভা                                         ১১.৪৩ মিলিগ্রাম

মুথা                                             ১১.৪৩ মিলিগ্রাম

দ্রাক্ষা                                            ১১.৪৩ মিলিগ্রাম

আমলকি                                        ৯১.৪৫ মিলিগ্রাম

খদির                                            ৪৫.৭২ মিলিগ্রাম

অন্যান্য উপাদান                               প্রয়োজনমত

 

সূত্র: দশমূলারিষ্ট (কস্তুরী), বা.জা.আ. ফ,২০০৯

বর্ণনাঃ

দশমূল, অশ্বগন্ধা, আমলকী, দ্রাক্ষা, ক্ষীর কাকোলীসহ অনূণ্য ৫০ টি ঔষধি উদ্ভিদের সারাংশ নির্যাস ও মূল্যবান প্রাণীজ উপাদান কস্তুরীর সংমিশ্রণে তৈরি কস্তুরীঘটিত দশমূলারিষ্ট দেশে-বিদেশে সুপরিচিত যা আমরা আধুনিক  বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তিতে ঔষধটির সর্বাধিক গুণমান অক্ষুন্ন  ও সুনিশ্চিত করে কস্তুরী প্লাস নামে উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছি । পুষ্টিদায়ক, বলবর্ধক কস্তুরী প্লাস শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কোষকলায় দ্রুত পৌঁছে অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে সবল, সুঠাম, শক্তিশালী করে। রোগভোগ, প্রসবজনিত ও নানাবিধ কারণে সৃষ্ট ক্ষয় পূরণে ও ক্ষয়রোধে কস্তুরী প্লাস ফলপ্রদ । দেহের সর্বাঙ্গীন উন্নতি সাধনের ফলে দেহের সকল তন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যকলাপ ফিরে আসে। পরিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক হওয়ায় ক্ষুধাহীনতা, বদহজম, অরুচি, মূত্রকৃচ্ছতা, কোষ্ঠবদ্ধতা, গ্রহণী, আমাশয়, অতিসার  প্রভৃতি দূর হয় । অজীর্ণ ও ক্রিমি দূর হওয়ায় বিপাক ও শোষণের উন্নতি ঘটে ফলে কৃশতা, অপুষ্টি ও সাধারণ দুর্বলতা দুর হয়। যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায়, শুক্রস্বল্পতা দূর হয়, কামউদ্দীপনা ও উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় যৌন সম্ভোগ দীর্ঘস্থায়ী ও আনন্দময় হয় । দেহের অসার পদার্থ সঠিকভাবে নিঃসৃত হওয়ায় বাতব্যাধি, অঙ্গমর্দ, দাহ, চর্মরোগ, মেহ, অশ্মরী নিরাময় সহজতর হয় । কস্তরী প্লাস মাতৃস্বাস্থ্যের জন্য একটি অনুপম প্রয়োজনীয়  ঔষধ। প্রসব পরবর্তী শারীরিক দুর্বলতা , অরুচি, অজীর্ণ, পাকাশায়িক গোলযোগ, পীড়ন ও ক্ষয়পূরণে কস্তুরী প্লাস অব্যর্থ। বস্তুত সর্বাঙ্গের শক্তিবর্ধক কস্তুরী প্লাস একটি সুপার টনিক।

কার্যকারিতা ও রোগনির্দেশনাঃ

বলকারক, শুক্রবর্ধক, কামোদ্দীপক, রতিসম্ভোগ দীর্ঘস্থায়িত্বকারক, পুষ্টিদায়ক, দীর্ঘরোগভোগকালীন ও রোগোত্তর ক্ষয়পূরক, ধাতুক্ষয় প্রশমক । কস্তুরী প্লাস অজীর্ণ, অরুচি, গ্রহণী, মন্দাগ্নি বা অগ্নিমান্দ্য, মূত্রকৃচ্ছতা, জীর্ণজ্বর, ক্ষয়রোগ, কৃশতা, অশ্মরী, মেহ, বাতব্যাধি প্রভৃতিতে উপকারী । কস্তুরী প্লাস মাতৃস্বাস্থ্যের পরম বান্ধব। প্রসবান্তিক ক্ষুধামান্দ্য, অরুচি, পরিপাক গোলযোগ, দুর্বলতা, দুগ্ধস্বল্পতা, রক্তস্বল্পতা, সূতিকা প্রভৃতি নিরাময়ক ।

মাত্রা ও সেবনবিধিঃ

১-২ চা চামচ ঔষধ দৈনিক ২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য ।

পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াঃ

নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে উল্লেখযোগ্য কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।

প্রতি নির্দেশঃ

যকৃত ও বৃক্করোগগ্রস্থ, গর্ভবতী ও কস্তুরী প্লাসের কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল ব্যক্তিদের সেবন নিষেধ।

সংরক্ষণ:

 আলো থেকে দূরে, শুষ্ক ও শীতল স্থানে রাখুন । সকল ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

পরিবেশনাঃ

 PET বোতলে ৪৫০ মি.লি. কস্তুরী প্লাস সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত সিরাপ আকারে সরবরাহ করা হয় ।